সুপারিশকৃত লিন্ক: ফেব্রুয়ারি ২০১০

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিংকের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিংক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

৩০ comments

  1. মাসুদ করিম - ২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১:৫৩ পূর্বাহ্ণ)

    ওরহান পামুকের সাক্ষাৎকার। বোম্বেতে নেয়া সাক্ষাৎকারটি পড়ুন ‘দি হিন্দু’তে, এখানে

  2. মাসুদ করিম - ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৫:১১ অপরাহ্ণ)

    হাইতির ভূমিকম্প নিয়ে গুজব : সাইসমিক অস্ত্রের পরীক্ষণের কারণেই ঘটেছে এই কম্পন! দেখুন এই ভিডিও ক্লিপ

  3. মাসুদ করিম - ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৭:০০ অপরাহ্ণ)

    জনপ্রিয় এক ইতালিয়ান টেকনোলজি ম্যাগাজিন ‘ইন্টারনেট’ কে বিশ্ব শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করেছে।

    The internet is a truly transformative communication technology that has dissolved national boundaries by making it possible for people thousands of miles apart to connect with each other. It can be and has been used as a tool to bring about democratic change by encouraging free and open dialogue. Contact with different cultures minimises hatred and is an effective antidote against conflict. Sure, the Net isn’t a person, or even an institution per se, but in light of the changes it has wrought there is nothing wrong with it being awarded the Nobel peace prize.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  4. মাসুদ করিম - ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৭:১০ অপরাহ্ণ)

    প্রথমে গ্রিস, তারপর স্পেন, এখন পর্তুগাল… অর্থনৈতিক সংকটে পতিত এই সরকারগুলো ইউরোজোনে আতঙ্ক বাড়াচ্ছে। মন্দামুক্তির পরিবর্তে নতুন মন্দার ভয়ে আতঙ্কিত ইউরোপ। পড়ুন এখানে Government debt crisis heightens concern over eurozone stability

  5. মাসুদ করিম - ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৩:০২ অপরাহ্ণ)

    রবীন্দ্রনাথ তার লেখনীতে বাঙালির জীবন যাপন, সংস্কৃতিকে যেমন তুলে ধরেছেন, তেমনি বাঙালির চিরদিনের হাসিকান্না, আনন্দ-বেদনারও রূপকার তিনি। জগতের সকল বিষয়কে তিনি তাঁর লেখায় ধারণ করেছেন। মানুষের এমন কোনো মানবিক অনুভূতি নেই যা রবীন্দ্রনাথের লেখায় পাওয়া যায় না। তাঁর সম্পর্কে কবি দীনেশ দাশ বলেছেন, ‘তোমার পায়ের পাতা সবখানে পাতা’। সভ্যতার সকল সংকটে রবীন্দ্রনাথ এক বিশাল সমাধান। অন্ধকারে এক বিরাট আলোর প্রদীপ। বাংলাভাষা ও সাহিত্যকে তিনি সারাজীবনের সাধনায় অসাধারণ রূপলাবণ্যমণ্ডিত করেছেন। অতুলনীয় ও সর্বতোমুখী প্রতিভা দিয়ে তিনি বাংলা সাহিত্যকে বিশ্ব মানে উন্নীত করে বাঙালিকে এক বিশাল মর্যাদার আসনে নিয়ে গেছেন।

    বাংলা ভাষায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই সুদীর্ঘ সময়ের লেখা অথবা রবীন্দ্র রচনাবলী এখন ওয়েবসাইটে সহজলব্ধ।এই রবীন্দ্র রচনাবলীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা অসংখ্য ছোট গল্প, গান, উপন্যাস, নাটক এবং প্রবন্ধ ও রম্যরচনা আছে, যেগুলি পূর্বেই বিশ্বভারতী ও সাহিত্য আকাদেমি থেকে পুস্তক হিসাবে বহু খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে। রচনাবলীতে আপনার
    পচ্ছন্দসই লেখাগুলি সুবিধাজনক ইউনিকোড-৫ বিন্যাসে পেয়ে যাবেন। প্রয়োজনীয় অংশ খুঁজে পেতে, লেখাগুলির উপর সহজ পরিক্রমণ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে পারেন।

    ইন্টারনেটে রবীন্দ্ররচনাবলী

    • রেজাউল করিম সুমন - ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৯:০২ অপরাহ্ণ)

      ধন্যবাদ, মাসুদ ভাই। সমগ্র রবীন্দ্ররচনা কি-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করারও সুবিধা আছে! বেশ কাজ দেবে।

  6. মাসুদ করিম - ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৯:০৬ অপরাহ্ণ)

    প্রো-রাশিয়ান ইয়ানোকোভিচ, প্রো-ইউরোপিয়ান তাইমোশেনকো, এবারের ইউক্রেনিয়ান নির্বাচনের চূড়ান্ত পর্যায়ে, ফটোফিনিশ জয় পেলেন ইয়ানোকোভিচ, মাত্র ২% ভোট বেশি পেয়ে, দেশের পূর্ব ভাগের ভোট একচেটিয়া ইয়ানোকোভিচের আর দেশের পশ্চিম ভাগের ভোট একচেটিয়া তাইমোশেনকোর, রিয়া নভোস্তির খবর পড়ুন এখানে, এনিয়ে ইউরোপিয়ান মনোভঙ্গি এখানে আর রশিয়ান মনোভঙ্গি এখানে একদুই

  7. রায়হান রশিদ - ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১০:২৯ অপরাহ্ণ)

    বিতর্ক: এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, মোয়াজ্জেম বেগ এবং গিতা সাহগল
    সম্প্রতি এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের জেন্ডার ইউনিট এর প্রধান গিতা সাহগল প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মৌলবাদী জঙ্গী শক্তির প্রতি সহানুভূতিশীলতার (এবং ক্ষেত্রে বিশেষে সংশ্লিষ্টতার) অভিযোগ এনেছেন Sunday Times এর এক লেখায়। গুয়ানতানামো ফেরত মোয়াজ্জেম বেগ এবং তার সংগঠন Cageprisoners এর সাথে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাম্প্রতিক কিছু যৌথ সাংগঠনিক উদ্যোগের পরিপ্রেক্ষিতেই গিতা সাহগল এর এই সমালোচনা। উদ্ধৃত করছি:

    Gita Sahgal, . . ., believes that collaborating with Moazzam Begg, a former British inmate at Guantanamo Bay, “fundamentally damages” the organisation’s reputation.
    In an email sent to Amnesty’s top bosses, she suggests the charity has mistakenly allied itself with Begg and his “jihadi” group, Cageprisoners, out of fear of being branded racist and Islamophobic. Sahgal describes Begg as “Britain’s most famous supporter of the Taliban”. He has championed the rights of jailed Al-Qaeda members and hate preachers, including Anwar al-Awlaki, the alleged spiritual mentor of the Christmas Day Detroit plane bomber.

    উল্লেখ্য, মানবাধিকার কর্মী হিসেবে গিতা সাহগল আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত এবং মৌলবাদ এবং জঙ্গীবাদের উত্থান এবং বিকাশ নিয়ে যার নিজেরই রয়েছে ২০ বছরেরও অধিক কালের গবেষণা। অন্য দিকে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বিশ্বব্যাপী রাষ্ট্রসমূহকে স্বচ্ছতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার ব্যাপারে দীক্ষা দিয়ে থাকে। কিন্তু গিতা সাহগল এর এই প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে সংগঠনটি তাকে চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করেছে। এখানে দেখুন।
    একে কেন্দ্র করে গিতা সাহগল এর পৃথক বিবৃতিটি পড়ুন, এখানে। প্রত্যুত্তরে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব ব্লগে উইডনি ব্রাউন একটি বিবৃতি প্রদান করেছেন, যা বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার কর্মী মহলে ব্যাপক সমালোচনা ও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে (এখানে দেখুন)।

    এই বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য দেখুন: এখানে

  8. মাসুদ করিম - ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১০:১৯ পূর্বাহ্ণ)

    সরকার বা পার্লামেন্ট কি বলতে পারে, আপনি বুরখা পরবেন না, সারকোজির সরকার তা বলেছে এবং ফরাসি পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠের সম্মতি অর্জন করেছে। বুরখা কারো ওপর অত্যাচার কোনো সন্দেহ নেই, কিন্তু এই বুরখাই কারো কাছে মূল্যবোধ। সরকার কি কারো মূল্যবোধ বিষয়ে ডিক্রি জারি করতে পারে? ‘বুরখা পরতেই হবে’, ‘বুরখা পরাই যাবে না’ — দুটোই কি ফতোয়ার মতো শোনাচ্ছে না?

    There is another, practical, reason why the burqa ban is a bad idea. If we are serious about integrating immigrants into western societies, they should be encouraged to move around in public as much as possible. Banning the burqa would force this tiny minority of women to stay at home, and be even more dependent on their men to deal with the outside world.

    আরো পড়ুন এখানে

  9. মাসুদ করিম - ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (২:০৪ পূর্বাহ্ণ)

    ৯/১১ এর টুইন টাওয়ার ধ্বংসের এই ছবি গুলো আগে কোথাও ছাপা হয়নি। দেখুন New 9/11 photos released

  10. মাসুদ করিম - ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (২:৩৯ পূর্বাহ্ণ)

    দি ইকোনোমিস্টে জ্যোতি বসুর শোকলেখন, আশ্চর্য হয়েছি, পত্রিকাটি একে চূড়ান্ত কমিউনিস্ট বিদ্বেষী, তার ওপর উন্নয়নশীল দেশের নেতাদের নিয়ে কখনো শোকলেখন প্রকাশ করেছে কিনা সন্দেহ।

    Marxist-Leninist revolution remained his dream; but, as he knew better than anyone, capitalism and private enterprise remained a surer bet.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  11. মাসুদ করিম - ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৩:১৬ পূর্বাহ্ণ)

    Here’s e-mail from Bill Gross, who runs eSolar, a promising California solar-thermal start-up: On Saturday, in Beijing, said Gross, he announced “the biggest solar-thermal deal ever. It’s a 2 gigawatt, $5 billion deal to build plants in China using our California-based technology. China is being even more aggressive than the U.S. We applied for a [U.S. Department of Energy] loan for a 92 megawatt project in New Mexico, and in less time than it took them to do stage 1 of the application review, China signs, approves, and is ready to begin construction this year on a 20 times bigger project!”

    শক্তি খাতে চায়না যে কাউকে ছাড়িয়ে যাবে। ‘ক্লিন এনার্জি’তে চায়না এ শতক, যাকে ‘সবুজ বিপ্লব’এর শতক বলা হচ্ছে, থাকবে চালকের আসনে। পড়ুন থমাস এল ফ্রিডমানের কলাম

  12. মাসুদ করিম - ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৯:৪৩ পূর্বাহ্ণ)

    ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো অ্যাওয়ার্ড : বিজয়ী গ্যালারি ২০১০

  13. মাসুদ করিম - ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৩:৪৭ অপরাহ্ণ)

    দীর্ঘ ৪০ ধরে বছর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন শিক্ষাবিদ শহিদুল ইসলাম, আজকের কালের কণ্ঠে মুক্তধারা পাতায় তিনি লিখছেন :

    ১৯৯১-৯৬ সাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের পূর্ণ কর্তৃত্ব স্থাপনকাল। ইউসুফ আলী উপাচার্য হওয়ার আগেই উদ্ভিদবিজ্ঞানের প্রফেসর আনিসুর রহমান জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের শক্তি ধ্বংস করে শিবিরকে প্রতিষ্ঠা করেন। ছাত্রদল দ্বিধাবিভক্ত ছিল। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সহানুভূতিশীল অংশকে ঠাণ্ডা করে দেন আনিসুর রহমান। এই গ্রুপের সভাপতিকে গ্রেপ্তার করে তার ওপর যে অমানুষিক অত্যাচার চালানো হয়েছিল, আমি সে কাহিনী তার মুখেই শুনি। তার দুই ভাই মুক্তিযুদ্ধে শহীদ। তাই সে শিবিরকে দেখতে পারত না। এটাই তার বড় অপরাধ। ফলে ছাত্রদল শিবিরের আশ্রয়ে ক্যাম্পাসে থাকার অনুমতি পায়। কিন্তু একসময় ছাত্রদলকে পিটিয়ে ক্যাম্পাসছাড়া করে শিবির। তখন খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী। তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। ক্যাম্পাসের আশপাশে ছাত্রদলের ছেলেরা আশ্রয় নিয়ে দাবি তোলে, তাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করাতে হবে। শেষে চার ট্রাক পুলিশের সহায়তায় একদিন ছাত্রদলের ছেলেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে; কিন্তু তিন ঘণ্টাও টিকতে পারেনি। পুলিশের উপস্থিতিতে তাদের আবারও ক্যাম্পাসছাড়া করা হয়।

    ফারুক হোসেন অতি দরিদ্র ঘরের সন্তান। তার মা-বাবার পক্ষে ছেলের হত্যার বিচার কাজ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এ দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে। হত্যাকারীকে শনাক্ত করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। এটা যেমন অপরিহার্য, তেমনি অপরিহার্য জামায়াত-শিবিরের অর্থের আগমন বন্ধ করা। বিভিন্ন ইসলামী এনজিও, বিভিন্ন ইসলামী ব্যাংক তাদের অর্থের জোগানদার বলে মাঝেমধ্যে খবর প্রকাশ পায়। সেসব এনজিও ও ব্যাংকের ওপর কড়া নির্দেশ দেওয়া দরকার। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের গ্রামগুলোতে রয়েছে শিবিরের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং শক্তিশালী ঘাঁটি। যেমন_ বিনোদপুর, খুদপাড়া, মেহেরচণ্ডী, কাটাখালি, কাজলা, তালাইমারী ইত্যাদি। সেই ঘাঁটিগুলো ধ্বংস করতে হবে। এর জন্য শান্তিপ্রিয় গ্রামবাসীর সাহায্য দরকার হবে। আমার বাড়িতে এসব গ্রাম থেকে কাজের যেসব মেয়ে আসত, তাদের কাছেই শুনতাম জামায়াত-শিবিরকে সবাই ভয় করে, কেউ সমর্থন করে না। তবে তারা তাদের ছেলেমেয়েদের পড়ার খরচ দেয়_হলে হলে সিট পাইয়ে দেয়। হলের একেকটা সিট ২ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভূমিকা বড়। এরশাদের আমলে ১১ মার্চ সংঘর্ষের ওপর একটি সত্যি প্রেস রিলিজ দেওয়ার জন্য উপাচার্যকে জেলে যেতে হয়েছিল। শিবিরের উত্থানে জিয়া-এরশাদ ও খালেদার ভূমিকা বিশাল।

    বিস্তারিত পড়ুন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় : আবার ইসলামী ছাত্র শিবির। (প্রথমে সম্পাদকীয়তে ক্লিক করুন, তারপর মুক্তধারায় ক্লিক করুন)

  14. মাসুদ করিম - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৪:০২ অপরাহ্ণ)

    পপ আর্টের জনক রিচার্ড হ্যামিলটনের সাক্ষাৎকার :

    Hamilton hands me a colour copy of a piece of new work that will hang at the Serpentine. It is a political piece, and consists of two maps: one of Israel/Palestine in 1947, one of Israel/Palestine in 2010, the point being that, in the second map, Palestine has shrunk to the size of a cornflake. I hold the image in my hands, and give it the attention befitting a new work by an artist of Hamilton’s reputation. In other words, I look at it very closely, and I notice something: on these maps Israel has been spelt ‘Isreal’. Slowly, my cogs turn. Hamilton loves wordplay. One of my favourite pieces of his is a certain iconic French ashtray subtly tweaked so that it says, not “Ricard”, but “Richard”. So presumably this, too, is a pun. But what does it mean? Is-real? Hmm. This must be a comment on the country’s controversial birth. Either that, or he wishes to suggest that the Israel-Palestine conflict is a nightmare – can it be real? – from which we will one day wake up. How clever.

    “So what are you up to here?” I ask. “Why have you spelled Israel like this?”

    Hamilton peers first at me then at the image. “How is it spelled?” he asks. I tell him how the word should be spelled and how he has spelled it.

    There is a small silence. “Oh, dear,” says Hamilton. Rita Donagh gets up from her seat and comes round to look at the image over my shoulder. “Oh, dear,” she says. The misspelling is, it seems, just that: a mistake. It’s my turn now. “Oh, dear,” I say. “I’m so… sorry.” My cheeks are hot. Hamilton looks crestfallen. Donagh looks worried. “Can you change it?” I say, thinking that Hamilton works a lot with computers these days. “Not very easily,” he says. Oh, God. On the nerve-wracking eve of his new, big show, I have just told the 88-year old father of pop art that there is a mistake in one of his prints (this one is an inkjet solvent print). Why? Why did I do this? And how on earth will our conversation recover?

    After a moment of perplexity, though, Hamilton starts to laugh. “Oh, well!” he says. “I’m sure there’s some way of sorting it out. Not to worry!”

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  15. অবিশ্রুত - ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৬:১৯ অপরাহ্ণ)

    আপাতদৃষ্টিতে ছোট সংবাদ, জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারীরা যে-ভাবে এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় সুড়সুড়িকে ব্যবহার করল, ভবিষ্যতে আমাদের তার মাশুল দিতে হবে।

  16. মুয়িন পার্ভেজ - ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১:৪৪ পূর্বাহ্ণ)

    কবি মোহাম্মদ রফিক ও প্রয়াত নাট্যকার সাঈদ আহমেদসহ ১৫ জনকে এবারের একুশে পদকের জন্য মনোনীত করেছে সরকার। সূত্র : বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

  17. মাসুদ করিম - ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১১:৫০ পূর্বাহ্ণ)

    অর্থনীতিবিদ, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং বিস্তৃত অর্থে দার্শনিক অম্লান দত্ত গতকাল তার বাসভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। ১৯২৪ সালে কুমিল্লায় তার জন্ম। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। পুঁজিবাদী বিশ্বায়ন ও সমাজতন্ত্র দুয়েরই তিনি বিরোধী ছিলেন। আর ছিলেন নাটকের দর্শক, এমন অভিনিবেশ নিয়ে নাটক দেখতে আমি কম দর্শককেই দেখেছি। বহুরূপীর দুটি নাটক তার পাশে বসে আমি দেখেছিলাম, নাটক এবং একজন absorbed দর্শককে পর্যবেক্ষণ — দুটি সমগুরুত্বপূর্ণ কাজ পাশাপাশি করতে পেরে সেদিন নিজেকেও আমার একজন ভাল দর্শক ভাবতে ভাল লাগছিল।
    তার মৃত্যুসংবাদ পড়ুন গণশক্তিতে

  18. মাসুদ করিম - ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১০:১৩ পূর্বাহ্ণ)

    দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯ ফেব্রুয়ারি কলকাতার এক নার্সিং হোমে এসইউসির সাধারণ সম্পাদক নীহার মুখার্জির জীবনাবসান হয়েছে। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। এসইউসির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক শিবদাস ঘোষের মৃত্যুর পর ১৯৭৬ সালে নীহার মুখার্জি দলের দায়িত্ব পান। সেই থেকে আমৃত্যু তিনি এই পদে ছিলেন।
    খবরটি পড়ুন এখানে

  19. বিনয়ভূষণ ধর - ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১২:৩৫ অপরাহ্ণ)

    গত ১৯ ফেরুয়ারী ২০১০ সাল কালের কন্ঠ পত্রিকার প্রথম পাতায় ‘আইটিতে বাংলার জয়জয়কার’ নামক চমৎকার একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে বিপ্লব রহ্‌মান-এর…

    • বিনয়ভূষণ ধর - ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৭:৩৪ অপরাহ্ণ)

      কতদুর এগোল বাংলা

      আইটিতে বাংলার জয়জয়কার // বিপ্লব রহমান

      প্রযুক্তির সিঁড়ি বেয়ে মাত্র চার দশকে বাংলা ভাষা ব্যবহারে বিস্ময়কর অগ্রগতি হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য ভাষার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাতেই সম্ভব হচ্ছে কম্পিউটারে লেখালেখি, বই-পুস্তক ও পত্র-পত্রিকা প্রকাশ, গবেষণা, ওয়েবসাইট নির্মাণ, তথ্য ও ছবি অনুসন্ধান, ই-মেইল আদান-প্রদান, এমনকি ব্লগিং-ও। সংশ্লিষ্ট গবেষকরা বলেছেন, ব্যবহারিক দিক বিবেচনায় এ সবই বাংলা ভাষার জন্য একটি মাইলফলক।
      উইকিপিডিয়ার তথ্য অনসুারে, বিশ্বে এখন অন্তত ২৩ কোটি ২০ লাখ মানুষ বাংলা ভাষা ব্যবহার করছেন। ভাষাভাষীর সংখ্যা অনুসারে বাংলার স্থান ষষ্ঠ। কোনো কোনো হিসাবে এ ভাষাভাষীর সংখ্যা ইতিমধ্যেই ২৫ কোটি ছাড়িয়ে গেছে এবং এর অবস্থান এখন চতুর্থ। ভারতে বাংলা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কথিত ভাষা।
      ২০ বছর আগে আন্তর্জাতিক বর্ণ সংকেতায়ন ব্যবস্থা_ইউনিকোডে বাংলা ভাষা যুক্ত হওয়ার পর এর সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গিয়েছিল। জনপ্রিয় ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন গুগল ১৩০টি ভাষার সঙ্গে বাংলাকেও যুক্ত করেছে। ফলে এখন গুগল বাংলায়ও ব্যবহার করা যায়। বছর চারেক ধরে কম্পিউটারে ফোনেটিক কিবোর্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই সব ধরনের বাংলা লেখা সম্ভব হচ্ছে। ফলে যারা কিবোর্ডের কোথায় কোন বাংলা হরফ আছে তা জানেন তারাও সহজেই বাংলায় লিখতে পারছেন। বাংলা উইকিপিডিয়া এখন বিশ্বের বৃহত্তম বাংলা ভাষার ওয়েবসাইট। পূর্ণাঙ্গ নিবন্ধ ও খসড়াসহ এর নিবন্ধনের সংখ্যা
      ১৭ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বাংলা ভাষার অগ্রগতি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেইসবুকেও। এর প্রায় ৩০ কোটি ব্যবহারকারীর মধ্যে লাখ দেড়েক বাংলাভাষী। কিছুদিন আগে থেকেও ফেইসবুকও বাংলারূপ যুক্ত হয়েছে। অভ্র সফটওয়্যারে ইউনিকোড ব্যবহার করে ফেইসবুকসহ সব সাইটেই বাংলায় লেখালেখি সম্ভব হচ্ছে। অভ্রকে অনেকেই বলছেন ইন্টারনেটে বাংলা ব্যবহারের মাইলফলক। কিছু মোবাইল ফোনেও বাংলাতেই সংক্ষিপ্ত বার্তা (এসএমএস) আদান-প্রদান করা যাচ্ছে।
      এ ছাড়া মাস তিনেক আগে জি-মেইল ১২টির ভাষার সঙ্গে বাংলাকেও অনুবাদিত ভাষা হিসেবে যুক্ত করায় এখন ফোনেটিক বাংলাতেই ই-মেইল আদান-প্রদান সম্ভব। এমনকি যিনি বাংলা টাইপ করতে জানেন না, তিনিও ফোনেটিকে ইংরেজি অক্ষরে বাংলা উচ্চারণে শব্দটি টাইপ করলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলা হয়ে যাবে; যেমন এখন কিবোর্ডে ইংরেজিতে PUKUR লিখলে, জি-মেইল নিজেই অনুবাদ করে তা বাংলায় রূপান্তর করে নেবে ‘পুকুর’।
      বিশিষ্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী মোস্তফা জব্বার প্রথম ১৯৮৭ সালে বাংলা সফটওয়্যার ‘বিজয়’ এবং একই নামে ১৯৮৮ সালে বাংলা কি-বোর্ড আবিষ্কার করেন। বাংলায় এই ফন্ট ও কিবোর্ডই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। ১৯৮৭ সালের ১৬ মে কম্পিউটারে প্রথম পত্রিকা ‘আনন্দপত্র’ও প্রকাশ করেন তিনি।
      মোস্তফা জব্বার কালের কণ্ঠকে বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী ১৯৬৫ সালে ‘মুনীর অপটিমা’ টাইপরাইটার আবিষ্কার করেন। এর পর অনেক অফিস-আদালতে কাগজ-কলমের বদলে টাইপরাইটার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নতুন প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার পথচলা। এটি বাংলা ভাষা ব্যবহারের এক ধাপ অগ্রগতি। পরে আটের দশকে দেশে কম্পিউটার চালু হলে ‘বিজয়’-এর বাংলা লেখালেখি, পত্র-পত্রিকা প্রকাশ আরো সহজ হয়। কালক্রমে ইউনিজয়, প্রভাত, অভ্র ছাড়াও আরো কয়েকটি বাংলা কিবোর্ড আবিষ্কৃত হয়। একই সঙ্গে সম্ভব হয় ফোনেটিক পদ্ধতিতে বাংলা লেখা। এ সবই প্রযুক্তির হাত ধরে বাংলা ভাষারই প্রসার।
      মোস্তফা জব্বার বলেন, প্রযুক্তি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বাংলা ভাষা ব্যবহারের এই উন্নতিটুকু দরকার ছিল। তবে এখনো অনেক কাজ বাকি। এ জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা।
      বাংলা উইকিপিডিয়ার প্রধান উদ্যোক্তা এবং আমেরিকার জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের কম্পিউটার বিজ্ঞানী ড. রাগিব হাসান। তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, গত চার দশকে বাংলা ভাষার ব্যবহার এগিয়ে গিয়েছে অনেকটা। এ ক্ষেত্রে ইউনিকোড প্রযুক্তি সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। এতদিন কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্য বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতো, যার কোনোটির সঙ্গে কোনোটির মিল ছিল না। গত পাঁচ বছর ধরে সার্বজনীন ইউনিকোডে বাংলা লেখা হচ্ছে, ফলে ইন্টারনেটে বাংলার ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। বাংলা ব্লগের বিপুল জনপ্রিয়তা ও বাংলা উইকিপিডিয়ার বিস্তার লাভই এর বড় প্রমাণ।
      রাগিব হাসান জানান, সমপ্রতি উবুন্টু লিনাক্স, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ_এসবের মাধ্যমেও বাংলায় কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এর পাশাপাশি ওপেন অফিস, ফায়ারফক্স এসবেরও বাংলা সংস্করণ বেরিয়েছে। অত্যন্ত উদ্যমী একঝাঁক তরুণ কাজ করে চলেছেন বিভিন্ন সফটওয়্যারকে স্থানীয়করণ করতে।
      তিনি বলেন, ইন্টারনেটে বাংলা লেখার সুবিধা কম বলেই কেবল অনেকে বাংলা কথাকে ইংরেজি হরফে লিখছে বা ইংরেজিতেই আলাপ করছে। ই-মেইল, ফেইসবুক বা ব্লগে সরাসরি বাংলায় লেখার ব্যবস্থা পেলেই বাঙালিরা বাংলাতেই কথা বলবেন।
      ‘অভ্র’ সফটওয়্যার আবিষ্কার করেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান খান। মেহেদী, রিফাতুন্নবি, তানভিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তফা, নিপুণ হক_এই কয়েকজন বন্ধু গত ছয় বছর ধরে অভ্র নিয়ে কাজ করছেন। মেহেদী হাসান কালের কণ্ঠকে জানান, অভ্র বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়। ব্যবহারকারীর ইউনিজয়, প্রভাত ও ফোনেটিক কিবোর্ড বাছাই করারও সুযোগ রয়েছে। এমনকি যিনি কম্পিউটারে বাংলা লিখতে অভ্যস্ত নন, তিনি যেন অন্তত কিছু বাক্য বাংলায় লিখতে পারেন, সে জন্য মাউস চেপে (ভার্চুয়াল কিবোর্ড) বাংলায় লেখার অপশনও তৈরি করেছেন তারা। বাংলা উইকিপিডিয়া, সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিনে এরই মধ্যে যুক্ত হয়েছে অভ্র-ফোনেটিক অপশন।
      জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ সাইট আমারব্লগ ডটকমের প্রধান সঞ্চালক ও ব্লগার সুশান্ত দাস গুপ্ত বলেন, মূলত ইউনিকোডের কল্যাণেই বাংলায় ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি নিজে বাংলা টাইপ করতে ভয় পেতাম, কিন্তু অভ্র কিবোর্ড আসার পর এখন আমি ইংরেজির চেয়েও দ্রুত গতিতে বাংলা টাইপ করতে পারছি।’ ওয়েবে বাংলা প্রসারে হাসিন হায়দার, সবুজ কুণ্ডু, এএসএম মাহবুব মুর্শেদ, আহমেদ অরূপ কামাল, আরিল প্রমুখের অবদান উল্লেখযোগ্য বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলার প্রসারে মুস্তফা জব্বার, লিড প্রোগ্রামার পাপ্পান এবং অভ্রর সব কোডারের বড় অবদান রয়েছে।
      অবশ্য ইউনিকোড বা অভ্র ব্যবহার তুলনামূলক সাম্প্রতিক হওয়ায় অনেকেই এর ব্যবহার শুরু করেনি। আমাদের দেশে এখনো বিজয় সফটওয়ার বেশি জনপ্রিয়। ফলে লেখালেখির আদান-প্রদানে ফন্ট ভেঙে যাওয়াসহ নানা সমস্যা হচ্ছে।
      বিশিষ্ট লেখক সৈয়দ শামসুল হক গত ২১ বছর ধরে কম্পিউটারে বাংলা ভাষায় সব ধরনের লেখালেখি করছেন। তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, প্রযুক্তির বিকাশে বাংলা ভাষা ব্যবহারিক দিকে এগিয়েছে_এটি অবশ্যই জাতীয় জীবনের একটি মাইলফলক। কিন্তু প্রযুক্তিগত দিকে বাংলা ভাষাকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো অনেক কাজ বাকি। তিনি বলেন, ‘ইংরেজি ভাষার মতো কম্পিউটারে এখনো বাংলা ভাষা বিশ্বে সবার কাছে পাঠযোগ্য হয়ে ওঠেনি। আমি যে ফন্টে বাংলায় লিখি, তা পশ্চিমবঙ্গের কোনো লেখক বা প্রকাশক পড়তে পারেন না। আবার তারা যে ফন্ট ব্যবহার করেন, সেটিও আমি পড়তে পারি না। এ জন্য দু’দেশের কম্পিউটার বিজ্ঞানী, গবেষক ও লেখকের একসঙ্গে বসে একটি একক ব্যবস্থায় কম্পিউটারে লেখার সহজ পদ্ধতি আবিষ্কার করতে হবে। বাংলাদেশকেই এ ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে হবে।’
      অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলা ভাষার ব্যবহারও এগিয়ে চলেছে_এটি অবশ্যই একটি অগ্রগতি। তবে প্রযুক্তি এখনো সমাজের মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগী মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।

  20. মুয়িন পার্ভেজ - ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (২:২২ অপরাহ্ণ)

    দেওয়ানি কার্যবিধির ১৩৭ ধারা সংশোধিত না হওয়ায় আদালতে বাংলা ভাষার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা যাচ্ছে না। সূত্র : প্রথম আলো (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০)।

  21. মাসুদ করিম - ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১১:২২ অপরাহ্ণ)

    নড়াইলে এক লাখ দীপশিখায় তেরোতম একুশসন্ধ্যা
    স্থান : কুরিডোব মাঠ, নড়াইল
    সময় : ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০, সন্ধ্যা ৬টা
    মাঠের আয়তন : দশ একর
    স্বেচ্ছাসেবক : দশ হাজার
    দীপশিখা : এক লাখ, দশ হাজার স্বেচ্ছাসেবক দশ মিনিটে প্রজ্বলন করে
    মঙ্গলপ্রদীপ : চার হাজার
    দর্শক : চল্লিশ হাজার
    অনুষ্ঠান : যতক্ষণ দীপশিখা প্রজ্বলিত থাকে ততক্ষণ গান কবিতাআবৃত্তি

    বিস্তারিত পড়ুন আজকের কালের কণ্ঠের শেষ পাতায় ‘নড়াইলে লাখো দীপশিখায় আলোকময় একুশের সন্ধ্যা’ শিরোনামে। যেহেতু কালের কণ্ঠের লিন্ক দিতে সমস্যা হচ্ছে, তাই পুরো লেখাটি এখানে উদ্ধৃতি আকারে পড়ুন, তবে ছবিটি দেখতে লগইন করুন এবং শেষ পৃষ্টায় খবরের উপরেই খেরশেদ আলম রিংকুর তোলা ছাবটি দেখতে পাবেন। (কালের কণ্ঠের সাথে সংশ্লিষ্ট কেউ থাকলে এ বিষয়টি যেন কালের কণ্ঠ সম্পাদনা পরিষদ জানতে পারেন, তার ব্যবস্থা নেবেন। ব্লগে লিন্ক দিতে সমস্যা হলে, এখন সেপত্রিকার ওয়েবপেজকে Sub-Standard ধরা হয়)।

    চিত্রার পাড়ঘেঁষে কয়েক মিনিটের পথ। গতকাল দিনভর ওই পথে ছিল মানুষের দীর্ঘ সারি। কাতারে কাতারে মানুষ এগিয়ে যাচ্ছিলেন প্রাণের টানে। অনেকের খালি পা, হাতে দীপশিখা। হঠাৎ কেউ দেখলে ভাববেন, তীর্থযাত্রা!
    নড়াইল শহরের কুরিডোব মাঠে গতকাল একুশে সন্ধ্যায় যেন তীর্থযাত্রারই আয়োজন ছিল। প্রায় ৪০ হাজার মানুষ মাঠের চারপাশে প্রতীক্ষাকুল। কখন জ্বলে উঠবে দীপশিখা?
    সূর্য অস্তাচলে। শেষ বিকেলের আভা আলপনা গড়ছিল চিত্রার নিস্তরঙ্গ বুকে। ঘড়ির কাঁটা ৬ ছুঁয়েছে সবে। প্রধান অতিথি নাট্যজন নাসির উদ্দীন ইউসুফের হাতে আলোর শিখা। প্রস্তুত মঙ্গলপ্রদীপ। প্রস্তুত দীপ জ্বালানোর জন্য প্রায় ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক। তাঁদের মধ্যে ছিলেন কালের কণ্ঠের পাঠক ও শুভ সংঘের সদস্যরাও। তাঁদের অধিকাংশই তরুণ-তরুণী। প্রধান অতিথি নাসির উদ্দীন ইউসুফ আগুনের স্পর্শ ছোঁয়ালেন মঙ্গলপ্রদীপে।
    চারপাশের স্বেচ্ছাসেবক দল মাঠে নেমে গেল। বিশাল বিস্তৃত মাঠ। কুরিডোপ মাঠটির চারপাশে দর্শক জনতা। জ্বলে উঠতে শুরু করল একে একে লাখো মোমবাতি।
    নড়াইলের ১৩তম এ দীপশিখা প্রজ্বলনে মিডিয়া পার্টনার ছিল কালের কণ্ঠ, আরটিভি ও রেডিও আমার।
    ধীরে ধীরে আলোর আভা ছড়িয়ে পড়ে ১০ একর বিস্তৃত বিশাল মাঠে। আলোর প্রস্ফুটিত রেখায় স্পষ্ট হতে থাকে অ, আ, ই, ঈসহ নানা বর্ণমালা।
    অক্ষরগুলো যেন অক্ষর নয়, ফাগুনের মৃদু হাওয়ায় মনে হচ্ছিল আকাশের প্রজ্বলিত তারা। একেকটা তাজা প্রাণ। প্রস্ফুটিত আলোর আভায়, দীপশিখার কাঁপা কাঁপা স্পন্দনে ‘মন জাগ মঙ্গলালোকে অমল অমৃতময় আলোকে/জ্যোতির্বিভাসিত চোখে’ ভেসে উঠছিল জাতীয় স্মৃতিসৌধ, শহীদ মিনার, শাপলা ফুল, দোয়েলসহ নানা ফুল-পাখির অবয়ব।
    অমর একুশে সন্ধ্যায় নড়াইল শহরের কুরিডোপ মাঠে এক লাখ দীপশিখা প্রজ্বলন করে ভাষাশহীদদের স্মরণ করা হয় শ্রদ্ধাভরে।
    ১০ মিনিটের মধ্যে প্রজ্বলিত হয় এক লাখ দীপ। বিস্তৃৃত মাঠের মাঝে খোলা মঞ্চ। সেখানে চলছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আলোর খেলা গোটা মাঠে। সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। মঞ্চ থেকে ভেসে আসছিল ভাষার গান। মাঠের চারপাশে জনতার উৎসুক দৃষ্টি, কণ্ঠে গান। ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে/এ জীবন পুণ্য করো দহন-দানে।’
    সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের শিল্পীদের কণ্ঠে শিহরিত মন। ‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর/মহিমা তব উদ্ভাসিত মহাগগনমাঝে।’ সুরের আবাহনে তখন উদ্বেলিত জনতা।
    দীপশিখা প্রজ্বলনের আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনা। নাসির উদ্দীন ইউসুফ আলোর বন্যায় উদ্ভাসিত জনতাকে একুশের চেতনায় উজ্জীবিত হওয়ার আহ্বান জানালেন। বলেন, ভাষা চেতনার আলো ছড়িয়ে দিতে হবে সর্বত্র। অন্ধকারের বিরুদ্ধে আলো নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
    অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন নড়াইলের একুশে উদযাপন পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মুন্সী হাফিজুর রহমান ও সদস্য সচিব কচি খন্দকার।
    সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে প্রদীপের শিখায় আবেগময় হয়ে ওঠে পুরো অনুষ্ঠান। ভাষাশহীদদের স্মরণের পাশাপাশি একুশের চেতনা লালনের অনন্য এ ধরনটি আগামীতে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়বে বলে আয়োজকরা আশা করছেন।
    মাঠজুড়ে আলো, মঞ্চ থেকে ভেসে আসা_’ভাই কান্দে বোন কান্দে/কান্দে বৃক্ষলতা’ গানে নড়াইলের প্রকৃতিও যেন ভারী হয়ে ওঠে।
    কুরিডোব মাঠে চার হাজার মঙ্গলবাতিসহ এক লাখ দীপশিখা জ্বালানোর এ আয়োজন সাড়া ফেলে দেয় সারা দেশে। যতক্ষণ আলো ছিল, ততক্ষণ চলছিল গান, আবৃত্তি। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেয় স্থানীয় শিল্পীসহ ঢাকার ছায়ানট ও তেপান্তর শিল্পীগোষ্ঠী। নড়াইলের সাংস্কৃতিক জোটের শিল্পীদের মধ্যে গান গেয়ে শোনান লিটু, নাজমুন, টুলু, সৌরভ, প্রতুল, বাপ্পী, বীথি, বর্ণা, গীতি, মিঠু প্রমুখ। ঢাকার শিল্পীদের মধ্যে ছিলেন আহমেদ শাকিল, বিপ্লব সরকার, আখতার-উজ-জামান, কমল খালিদ, আরিফুর রহমান জেরিন তাবাসুম প্রমুখ।

  22. মাসুদ করিম - ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১০:০৬ অপরাহ্ণ)

    দুবাই হত্যাকাণ্ড : অভিযুক্ত মোসাদ। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  23. মাসুদ করিম - ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১০:১০ অপরাহ্ণ)

    প্রভুর ভূমিকায় চীন। পড়ুন এখানে

  24. মাসুদ করিম - ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১০:২৩ পূর্বাহ্ণ)

    সরস্বতী ভারতীয় দেবী, সেই দেবীকে যিনি ‘মিউজ’ ভেবে নগ্ন আবাহন করলেন, সেই মকবুল ফিদা হুসেনকে বাহুবলী বিজেপির তাণ্ডবে দেশ ছাড়তে হয়েছিল। বহুদিন থেকেই তিনি দুবাই প্রবাসী। এখন তিনি কাতারের নাগরিকত্ব পেলেন, কাতারের রাজ পরিবার শিল্পীকে সম্মান জানালেন। ভারতের জন্য এই ঘটনা স্থায়ী কলঙ্ক হয়ে থাকবে। ভারত তার সেরা শিল্পীকে, একজন মহান অসাম্প্রদায়িক মানুষকে, বাহুবলীদের আক্রমণ থেকে বাঁচাতে পারল না।

    Since 2006, when the Hindutva hate campaign against him escalated, Mr. Husain has been living in Dubai, spending his summers in London. He travels freely except to India, where he faces legal harassment and physical threats, with the system impotent and not committed to enabling his return. Though the Supreme Court has intervened on the right side, it was too little, too late. The Congress-led government, it is clear, has done no better than the preceding BJP-led governments in protecting Mr. Husain’s freedom of creativity and peace of mind.

    Almost 95, the artist works a long day, producing large canvasses and life-size glass sculptures. Never has he been as commercially successful as he is today. His work now is mostly towards two large projects, the history of Indian civilisation and the history of Arab civilisation. The latter was commissioned by Qatar’s powerful first lady – Sheikha Mozah bint Nasser al Missned, wife of the emirate’s ruler, Sheikh Hamad bin Khalifa Al Thani. The works will be housed in a separate museum in Doha.

    দি হিন্দুর সম্পাদক এন.রাম লিখছেন:

    I have personally accompanied Mr. Husain to court proceedings in Indore and have first-hand experience of the harassment and terror he faced from bigoted mobs. I received him in Mumbai on his return from the first of his temporary exiles and saw what insecurity and uncertainty this creative genius had to endure in rising India. It is ironical that a country whose religious art often portrays nudity and even overt sexuality, as in the case of the Khajuraho sculptures and the murals and frescoes of south Indian temples, has grown so intolerant as to drive into permanent exile its most famous artist.

    I know no one more genuinely and deeply committed to the composite, multi-religious, and secular values of Indian civilisation than M. F. Husain. He breathes the spirit of modernity, progress, and tolerance. The whole narrative of what forced him into exile, including the shameful failure of the executive and the legal system to enable his safe return, revolves round the issues of freedom of expression and creativity and what secular nationhood is all about.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  25. বিনয়ভূষণ ধর - ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (১১:৪১ পূর্বাহ্ণ)

    কথাসাহিত্যিক আবু রুশদ মতিনুদ্দিন আর নেই। পড়ুন এখানে…

  26. রায়হান রশিদ - ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (৫:৩২ অপরাহ্ণ)

    বিডিআর বিদ্রোহ/গণহত্যার এক বছর পর এ নিয়ে সিসিবি-তে কিছু আলোচনার সূচনা হয়েছে, যা নিয়ে মুক্তাঙ্গনেও কিছু কাজ হতে পারে; হওয়া জরুরীও হয়তো। মুক্তাঙ্গন এর পাঠকদের জন্য নিচে উদ্ধৃত করা হল:

    ক.

    রায়হান রশিদ (৮৬‌-৯০)
    ফেব্রুয়ারী ২৬, ২০১০ at ২:২৬ পূর্বাহ্ন |


    একটি প্রস্তাব:

    পিলখানা গণহত্যা নিয়ে দু’দুটো পৃথক তদন্ত হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টও নাকি পেশ করা হয়েছে সরকারের কাছে। সম্ভবত সে সবের ভিত্তিতেই বিডিআর জওয়ানদের দেশের বিভিন্ন জেলার আদালতগুলোতে বিচার করা হচ্ছে। এই জওয়ানদের কেউ কেউ সত্যিই ঘটনার সাথে জড়িত হলেও হতে পারে (সে বিচারের ভার এখন আদালতের), কিন্তু এটা সত্যিই বিশ্বাস করা কঠিন তাদের মধ্যেই মূল পরিকল্পনাকারী/ষড়যন্ত্রকারীরা রয়েছে। প্রশ্ন হল, তাহলে সেই মূল পরিকল্পনাকারীরা কোথায়? তাদের কথা মিডিয়ায় বা আদালতে উত্থাপিত হচ্ছে কি? রিপোর্টেও কি উল্লেখ করা হয়েছে তাদের?

    গত বছরের সেই বিখ্যাত “উদ্দেশ্যমূলক ইমেইল প্রচারণাকারী সেনা অফিসারের” মতো হঠকারী কিছু না, কিন্তু বিষয়টি নিয়ে এবার মনে হয় আসলেই কিছু সিরিয়াস পর্যায়ে কাজ করার সময় এসেছে, সম্ভব হলে সিসিবি’র পক্ষ থেকেই।

    তাই, কারও পক্ষে কি সম্ভব অনানুষ্ঠানিকভাবে হলেও নিজেদের ব্যক্তিগত যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে এই রিপোর্ট দু’টো জোগাড় করা? তাহলে সিসিবি’র পক্ষ থেকে একটা ছোট সেল গঠন করে রিপোর্টগুলোর ওপর খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কাজ করা যেতো, একেকটা প্যারাগ্রাফ/অধ্যায় ধরে ধরে সেগুলোর বিশদ ময়নাতদন্তের মাধ্যমে। সেই কাজের ধরণ হতে পারে এরকম:

    ১) যাচাই এবং বিচার করা ঠিক কি ধরণের টার্মস অব রেফারেন্স দেয়া হয়েছিল তদন্ত কমিটিগুলোকে?
    ২) টার্মস অব রেফারেন্স নির্ধারণে (দৃশ্যত) কোন ইচ্ছাকৃত/পরিকল্পিত সীমাবদ্ধতা রেখে দেয়া হয়েছিল কি না? অথবা সে সবের সম্ভাব্য/যৌক্তিক কোন বিকল্প ব্যাখ্যা রয়েছে কি না?
    ৩) টার্মস অব রেফারেন্স এর ভিত্তিতে ঠিক কি প্রক্রিয়ায় তদন্তগুলো করা হল? এখানে দেখা যেতে পারে: তদন্তকারীদের যোগ্যতা, তাদেরকে কি ধরণের একসেস, সহায়তা কিংবা সময় দেয়া হয়েছে ইত্যাদি বিষয়গুলো।
    ৪) রিপোর্টে, এর যুক্তিগঠনে, কিংবা এর উপসংহারে – কোন বড় ধরণের ফাঁক, সীমাবদ্ধতা বা কোন বিষয় (সচেতনভাবে) এড়িয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত রয়ে গেছে কি না?

    কাজ শুরু হলে প্রশ্নগুলোকে নিশ্চয়ই আরও গুছিয়ে নেয়া যাবে। সিসিবি’র কোন টিম যদি এই উদ্যোগ নেয় তাহলে আমি নিশ্চিত সেখানে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসবেন।

    খ.

    সানাউল্লাহ (৭৪ – ৮০)
    ফেব্রুয়ারী ২৬, ২০১০ at ৪:৪৪ অপরাহ্ন |

    রায়হান, প্রথম আলো ২৫ ফেব্রুয়ারি বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছে। সম্পাদক স্বনামে প্রধানমন্ত্রী, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কবে ‘আইএসআই-মডেল’মুক্ত হবে? শিরোনামে একটি লিখেছেন প্রথম পাতায়। অনেক কিছুই আছে।

    গ.

    রায়হান রশিদ (৮৬‌-৯০)
    ফেব্রুয়ারী ২৭, ২০১০ at ৫:০৬ অপরাহ্ন |

    ধন্যবাদ সানা ভাই তথ্যবহুল লিন্কটির জন্য। বিবিসি-তেও দু’টো সাক্ষাৎকার পেলাম। একটি নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মুনিরুজ্জামানের (মানসী বড়ুয়া নিয়েছেন), অন্যটি তদন্তকারী কর্মকর্তা আবদুল কাহহার আকন্দের (মিজানুর রহমান খান নিয়েছেন)। অডিওগুলো নিচে এমবেড করে দিচ্ছি:

    -মেজর জেনারেল মনিরুজ্জামান খান (শেষ অংশটি শুনুন):

    -আবদুল কাহহার আকন্দ:

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.